“...ঝড়ের মুকুট পরে ত্রিশূণ্যে দাঁড়িয়ে আছে, দেখো ,স্বাধীন দেশের এক পরাধীন কবি,---তার পায়ের তলায় নেই মাটি হাতে কিছু প্রত্ন শষ্য, নাভিমূলে মহাবোধী অরণ্যের বীজ...তাকে একটু মাটি দাও, হে স্বদেশ, হে মানুষ, হে ন্যাস্ত –শাসন!—সামান্য মাটির ছোঁয়া পেলে তারও হাতে ধরা দিত অনন্ত সময়; হেমশষ্যের প্রাচীর ছুঁয়ে জ্বলে উঠত নভোনীল ফুলের মশাল!” ০কবি ঊর্ধ্বেন্দু দাশ ০

শুক্রবার, ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০১১

শিলচর গুরুচরণ কলেজের তিন ছাত্র বের করল 'পাগলবনে'

         সূর্যতপ নাথ ,রাজেশ শর্মা,এবং বিশ্বকল্যাণ পুরকায়স্থ - তিন বন্ধু মিলে ২৮শে সেপ্টেম্বর, ২০১১ প্রকাশ করল 'পাগলবনে', জিসি কলেজ শিলচরে। অনুষ্ঠানে উপস্থিত সূর্যতপর পিতা তুষার কান্তি নাথ, শিক্ষক অমলেন্দু ভট্টচার্য, এবং সুতপা দত্তদাস।


৭টি মন্তব্য:

suryatopo বলেছেন...

পাগলবনে মাতাল হাওয়া এল কোথা থেকে .....একটি নদী হারিয়ে গেলো ভিষণ সুখের মাঝে////সূর্যতপ###

suryatopo বলেছেন...

''পাগলবনে মাতাল হাওয়া এলো কোথা থেকে . . . একটি নদী হারিয়ে গেলো ভিষণ সুখের মাঝে''####সূর্যতপ...

সুশান্ত কর বলেছেন...

সূর্যতপ, ধন্যবাদ! তোমাকে একটা আমন্ত্রণ পাঠিয়েছি দেখো।সেটি গ্রহণ করে সরাসরি লিখতে পারো ছবি তুলতে পারো এই ব্লগে।

Biplob Rahman বলেছেন...

অধ্যাপক ড. অমলেন্দু ভট্টাচার্যের বয়ানটি ভেবে দেখার মতো। তার মতে, প্রযুক্তির সঙ্গে সাহিত্য-সংস্কৃতির কিছু দ্বন্দ্ব আছে। প্রযুক্তি আমাদের ব্যক্তিগত সবকিছু হরণ করে নিতে চাইছে। ...
---
এমন একটি দারুণ সাইটের খোঁজ দেওয়ার জন্য সুশান্ত করকে জানাই সবিশেষ ধন্যবাদ। চলুক।

সুশান্ত কর বলেছেন...

এখানে ভ্রমণের জন্যে ধন্যবাদ বিপ্লব রহমান।ইনি আমার শিক্ষক। আমি আজ বাংলার শিক্ষক, বাংলাতে লেখালেখি করি তাতে উনার প্রচুর অবদান আছে। কিন্তু তারপরেও বলছি প্রযুক্তি বিষয়ে অসমের বাঙালিদের সাধারণ অজ্ঞতার তিনিও শরিক। ছাপা বইএর যুগ কি আমাদের ব্যক্তিকতাকে হরণ করেনি? কে আর কতজন, তাঁর স্থান কালের উর্ধে উঠে চিন্তা করতে পেরেছেন? না পারে মানুষ? বরং আজকের প্রযুক্তি সম্পাদক, প্রকাশকের চোখ রাঙানির থেকে লেখক পাঠকদের অনেক মুক্ত করতে পেরেছে। আমাদের বিচ্ছিন্নতাকে কাটিয়ে এক বৃহৎ জগতের সঙ্গে পরিচয় ঘটায় প্রযুক্তি। ব্যক্তিমানষের মনুষ্যত্বটুকু ঝেড়ে ফেলে, আর সব কিছুর ব্যক্তিকতার অবসান ঘটিয়ে সামাজিক করে ফেলাটা পুঁজিবাদের ধর্ম, প্রযুক্তি তার একটা উপলক্ষ মাত্র। আসলে এঁরা যা ভয় করছেন, তা হলো প্রযুক্তির উত্থানের যুগে তার সংগে পাল্লা দেবার অক্ষমতার থেকেও এমন মন্তব্য আসে। অসম বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাযার্য তপোধীর ভট্টাচার্যো এমন প্রযুক্তি বিরোধী মন্তব্য আকছার করেন। তিনি একের পর এক দেরিদা, রোলা বার্তের আশ্চর্য জগৎ উন্মুক্ত করে আমাদের অবাক করে যাচ্ছিলেন। নেটের যুগে সেই বিষ্ময় নেই। সুতরাং ব্যাহত হচ্ছে তাঁর তাত্বিক আধিপত্য!

suryatopo বলেছেন...

‎''অন্ধকার থেকে খুঁজে কখন আমার হাত একবার কোলে তুলে নিয়ে
গালে রেখে দিলো তার: 'রোগা হ'য়ে গেছ এত- চাপা প'ড়ে
গেছ যে হারিয়ে
পৃথিবীর ভিড়ে তুমি-' ব'লে সে খিন্ন হাত ছেড়ে দিলো ধীরে;
শান্ত মুখে- সময়ের মুখপাত্রীর মতো সেই অপূর্ব শরীরে
নদী নেই- হৃদয়ে কামনা ব্যথা শেষ হ'য়ে গেছে কবে তার;
নক্ষত্রেরা চুরি করে নিয়ে গেছে, ফিরিয়ে দেবে না তাকে আর।''///////কবি জীবনানন্দ ...

সুশান্ত কর বলেছেন...

হয়নি সূর্যতপ। তোমার মেইল দেখো, এই ব্লগের লেখক তালিকাভুক্ত হতে আমন্ত্রণ গেছে। ওতে ক্লিক করে আমন্ত্রণ গ্রহণ করলে তুমি মূল পোষ্ট হিসেবেই লিখতে পারো। যা কিছু নতুন লিখবার।