“...ঝড়ের মুকুট পরে ত্রিশূণ্যে দাঁড়িয়ে আছে, দেখো ,স্বাধীন দেশের এক পরাধীন কবি,---তার পায়ের তলায় নেই মাটি হাতে কিছু প্রত্ন শষ্য, নাভিমূলে মহাবোধী অরণ্যের বীজ...তাকে একটু মাটি দাও, হে স্বদেশ, হে মানুষ, হে ন্যাস্ত –শাসন!—সামান্য মাটির ছোঁয়া পেলে তারও হাতে ধরা দিত অনন্ত সময়; হেমশষ্যের প্রাচীর ছুঁয়ে জ্বলে উঠত নভোনীল ফুলের মশাল!” ০কবি ঊর্ধ্বেন্দু দাশ ০

শুক্রবার, ৭ অক্টোবর, ২০১১

পুজোর শেষে


পুজোর শেষে
সন্ধ্যা মা বেরোছিল এমনি একটু ঘুরতে
সঙ্গে সরস্বতী, লক্ষ্মী
বাঁদিকে গণেশ, ডানে কার্তিক
পেঁচা, ময়ূর, সিংহ আর মহিষ।

নদীর ঘাট পেতেই গণেশের হাসি
কার্তিক বলে দেখো মায়ের অবস্থা
বালুর মধ্যে মা আছে মুখ থুবড়ে পড়ে
নেই অলংকার নেই কপালী
আর কই মায়ের শাড়ী?
মহিষের রাগ, পুজো না যেতেই মায়ের অবস্থা এই?

মা বলে,রাগ করিস না দাড়া,
ঐ ছেলেদের দেখ,
খেয়ে জিলেপি কত মহানন্দে
কাপড়টা তারাই নিয়েছিল খুলে।
তাদের বাপ চোর

দশটাকায় বেচে বাজারে
জিলেপি এনেছিল কিনে,
সেই হোক পুজো, আমার আজকে!

1 টি মন্তব্য:

Chandrani the Dreams বলেছেন...

সত্যি দারুন লিখলে দিদি