“...ঝড়ের মুকুট পরে ত্রিশূণ্যে দাঁড়িয়ে আছে, দেখো ,স্বাধীন দেশের এক পরাধীন কবি,---তার পায়ের তলায় নেই মাটি হাতে কিছু প্রত্ন শষ্য, নাভিমূলে মহাবোধী অরণ্যের বীজ...তাকে একটু মাটি দাও, হে স্বদেশ, হে মানুষ, হে ন্যাস্ত –শাসন!—সামান্য মাটির ছোঁয়া পেলে তারও হাতে ধরা দিত অনন্ত সময়; হেমশষ্যের প্রাচীর ছুঁয়ে জ্বলে উঠত নভোনীল ফুলের মশাল!” ০কবি ঊর্ধ্বেন্দু দাশ ০

মঙ্গলবার, ২৫ অক্টোবর, ২০১১

মণিমালার আলো


মণিমালা-১৬












ণিমালা মণিমালা-
রামধনু আলো ,
মণিমালা মণিমালা –দারুণ
লাগছিলো ।
এলো চুলে এলোকেশি-
জাফরানি রঙ ,
তোমার চোখে সর্বনাশ –
দেখেছি স্বয়ং ।
হেরে গেলেন বনলতা-
হেরে গেল নীরা ,
কলকাতায় ফেলুদা – এক পায়েতে খাঁড়া ।
তোমার জন্য গদ্য-পদ্য-
তোমার জন্য গান ,
তোমার জন্য দীপাবলী- আমার
আলো স্নান।


1 টি মন্তব্য:

সুশান্ত কর বলেছেন...

যাক, আমার কিন্তু রবীন্দ্রনাথের 'পূর্বজন্মের প্রথমা প্রিয়া'রে বেশি পছন্দ, বনলতা নয়, নয় নীরা-তাকে নিয়ে যে টানাটানি করেন নি, এই রক্ষে!ঃ)