“...ঝড়ের মুকুট পরে ত্রিশূণ্যে দাঁড়িয়ে আছে, দেখো ,স্বাধীন দেশের এক পরাধীন কবি,---তার পায়ের তলায় নেই মাটি হাতে কিছু প্রত্ন শষ্য, নাভিমূলে মহাবোধী অরণ্যের বীজ...তাকে একটু মাটি দাও, হে স্বদেশ, হে মানুষ, হে ন্যাস্ত –শাসন!—সামান্য মাটির ছোঁয়া পেলে তারও হাতে ধরা দিত অনন্ত সময়; হেমশষ্যের প্রাচীর ছুঁয়ে জ্বলে উঠত নভোনীল ফুলের মশাল!” ০কবি ঊর্ধ্বেন্দু দাশ ০

সোমবার, ১২ ডিসেম্বর, ২০১১

চন্দ্রিমা - ৭

ক্ষয়ে ক্ষয়ে রুগ্ন সভ্যতা
ইতিহাস, পচে গলে দুর্গন্ধ
প্রতি নিয়ত প্রতিটি নিঃশ্বাস;
শরীরের প্রতিফোটা রক্তবিন্দু; 
চারপাশের সবকিছুকেই প্রতিদ্বন্দ্বি মনে হয় আজকাল।
মনে হয় সবকিছুই মুখোশের আড়ালে
আমার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করে বেড়াচ্ছে।

তবুও  বুকের ভেতর তোমার অস্তিত্ব টের পাই বলেই
এখনো লড়তে লড়তে বেঁচে থাকতে ইচ্ছে হয়;
ইচ্ছে হয় মুখশগুলো খুলে দেই সবশেষে।

কোন মন্তব্য নেই: