“...ঝড়ের মুকুট পরে ত্রিশূণ্যে দাঁড়িয়ে আছে, দেখো ,স্বাধীন দেশের এক পরাধীন কবি,---তার পায়ের তলায় নেই মাটি হাতে কিছু প্রত্ন শষ্য, নাভিমূলে মহাবোধী অরণ্যের বীজ...তাকে একটু মাটি দাও, হে স্বদেশ, হে মানুষ, হে ন্যাস্ত –শাসন!—সামান্য মাটির ছোঁয়া পেলে তারও হাতে ধরা দিত অনন্ত সময়; হেমশষ্যের প্রাচীর ছুঁয়ে জ্বলে উঠত নভোনীল ফুলের মশাল!” ০কবি ঊর্ধ্বেন্দু দাশ ০

বৃহস্পতিবার, ৫ এপ্রিল, ২০১২

নোনাডাঙ্গা ও কতিপয় বায়সেরা















নোনাডাঙ্গায় বাতাসের আগে আগুন ছোটে
ইলেকট্রিকের অস্তিত্বহীন তারগুলো একলা
এখানে ওখানে ঘাড় উল্টে পড়ে জল বিন মাছ
সরসর শব্দে বাতাস একা একা হাঁটে  হ্যাংলা
ডাঙ্গায় ,খবর চুপিসাড়ে জানান দিয়ে যায়
আজ রাতে বিলাই বিলাইয়ের মাংসে থাবা ,
ঘাড় ও মটকে দিতে পারে ,সচেতন বায়সেরা
আয়েশে বসে  মাংস চিবায়,তারহীন বার্তালাপে
জালিয়াতি কথোপকথন জারি,আত্মতৃপ্তির
চোঁয়া ঢেকুরে আগ্রাসী স্নান,অতঃপর তিলমাত্র
আঘাত চিহ্ন বহির্ভুত পরিব্যপ্ত পাখির চোখ
দু পেগ বিপ্লবে আস্থা রেখে কলিযুগ শানায় ,
সংজ্ঞা সব কিছুরই বদলেছে'ধর্মের'ও'জিরাফের'ও ।

কোন মন্তব্য নেই: