“...ঝড়ের মুকুট পরে ত্রিশূণ্যে দাঁড়িয়ে আছে, দেখো ,স্বাধীন দেশের এক পরাধীন কবি,---তার পায়ের তলায় নেই মাটি হাতে কিছু প্রত্ন শষ্য, নাভিমূলে মহাবোধী অরণ্যের বীজ...তাকে একটু মাটি দাও, হে স্বদেশ, হে মানুষ, হে ন্যাস্ত –শাসন!—সামান্য মাটির ছোঁয়া পেলে তারও হাতে ধরা দিত অনন্ত সময়; হেমশষ্যের প্রাচীর ছুঁয়ে জ্বলে উঠত নভোনীল ফুলের মশাল!” ০কবি ঊর্ধ্বেন্দু দাশ ০

মঙ্গলবার, ২৭ নভেম্বর, ২০১২

কবি বীরেন্দ্র চট্টোপাধ্যায় স্মারক বক্তৃতাঃ রবীন্দ্রনাথের 'চণ্ডালিকা'

                  ০১২তে কবি বীরেন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের ৯৩তম জন্মদিনে 'বীরেন্দ্র স্মরণ কমিটি'র আমন্ত্রণে কলকাতাতে  এই বক্তৃতাটি করেছিলেন কবি গৌতম চৌধুরী। রবীন্দ্রনাথের 'চণ্ডালিকা' নাটক এবং নৃত্যনাট্য নিয়ে তাঁর এই আলোচনা গৌতম চৌধুরী কবি সত্তার অতিরিক্ত ব্যক্তিটিকে চেনায়। এ নয় নিতান্ত দৈনিক কাগজের সমালোচনা সাহিত্য। সাহিত্য সমালোচনাতে যাদের আগ্রহ নেই তাঁরা এটিকে নিতান্ত সমাজ বিজ্ঞানের পাঠ হিসেবেও পড়ে নিতে পারেন, আমরা নিশ্চিত কবি রবীন্দ্রনাথকেও এবং সমাজকেও স্বতন্ত্র  চোখে দেখতে এক প্রকারে বাধ্য হয়ে যাবেন।




                   আপনি নিচের বোতামগুলো দেখুন। ইচ্ছে করলেই আপনার কম্পিউটারে নামিয়ে নিতে পারেন, কিম্বা না নামিয়ে পুরো পর্দা জুড়ে পড়তে পারেন। তবে,আপনার ফ্লাস্পপ্লেয়ারের দরকার পড়তে পারে, নামিয়ে নিন এখান থেকে।
কবি বীরেন্দ্র চট্টোপাধ্যায় স্মারক বক্তৃতাঃ রবীন্দ্রনাথের চণ্ডালিকা

কোন মন্তব্য নেই: