“...ঝড়ের মুকুট পরে ত্রিশূণ্যে দাঁড়িয়ে আছে, দেখো ,স্বাধীন দেশের এক পরাধীন কবি,---তার পায়ের তলায় নেই মাটি হাতে কিছু প্রত্ন শষ্য, নাভিমূলে মহাবোধী অরণ্যের বীজ...তাকে একটু মাটি দাও, হে স্বদেশ, হে মানুষ, হে ন্যাস্ত –শাসন!—সামান্য মাটির ছোঁয়া পেলে তারও হাতে ধরা দিত অনন্ত সময়; হেমশষ্যের প্রাচীর ছুঁয়ে জ্বলে উঠত নভোনীল ফুলের মশাল!” ০কবি ঊর্ধ্বেন্দু দাশ ০

বুধবার, ১৫ মে, ২০১৩

ভনিতা


।।লক্ষ্মণ কুমার ঘটক।।









ব্দের কোন ভনিতা নেই,
ভনিতা মানুষের।
ঘুমটুকু বিয়োগ করলে যা থাকে,
তাতে ভনিতা কত শতাংশ,
এই নিয়ে গবেষণার অবকাশ আছে,
যেমন আছে ভনিতার রকমফের নিয়ে।
এখন আবার ভনিতার প্রতিযোগিতা;
খবরটি কানে এলো,
কানের আর দোষ কি,
ভনিতা তো আর কানের সংজ্ঞা জানে না।
কান জানে শব্দকে,
শব্দ জানে কথাকে,
আর কথা জানে মনকে।
এইভাবে ভনিতা হয়ে উঠে
শব্দের আবেশ
মনের খুনসুটি
আর কানের মাধুর্য।

কোন মন্তব্য নেই: