“...ঝড়ের মুকুট পরে ত্রিশূণ্যে দাঁড়িয়ে আছে, দেখো ,স্বাধীন দেশের এক পরাধীন কবি,---তার পায়ের তলায় নেই মাটি হাতে কিছু প্রত্ন শষ্য, নাভিমূলে মহাবোধী অরণ্যের বীজ...তাকে একটু মাটি দাও, হে স্বদেশ, হে মানুষ, হে ন্যাস্ত –শাসন!—সামান্য মাটির ছোঁয়া পেলে তারও হাতে ধরা দিত অনন্ত সময়; হেমশষ্যের প্রাচীর ছুঁয়ে জ্বলে উঠত নভোনীল ফুলের মশাল!” ০কবি ঊর্ধ্বেন্দু দাশ ০

বৃহস্পতিবার, ২ অক্টোবর, ২০১৪

হিন্দুদের পুজোআচ্চা

ধ্যাপক দেবপ্রসাদ বন্দ্যোপাধ্যায় 'ভারতীয় পরিসংখ্যান প্রতিষ্ঠানে' (ISI) ছাত্র পড়ান, গবেষণা করেন। জাতীয় আন্তর্জাতিক বহু গবেষণা কাগজে লেখেন, তার চেয়ে বেশি লেখেন ছোট কাগজে। সেরকমই একটি লেখা এই 'শারদীয় উৎসব' মরশুমে ভালো লাগল বলে (আমি সুশান্ত কর )তুলে দিলাম। তিনি লেখাগুলো স্ক্রাইবডে রাখেন, সেখানে এগুলোর পরিচয় দিয়ে লিখে রেখেছেন এই কথা গুলোঃ
১৯৯৯. "তোমাদের আনন্দ, আমাদের মৃত্যু." সংঘশ্রী ক্লাব. কৃষ্ণনগর. (পাতা অনুল্লেক্ষিত).
১৯৯৪. "চাঁদাওলা, পুজোআচ্চা আর না-ধার্মিক. সবুজ সংঘ. আলমবাজার. (পাতা অনুল্লেক্ষিত). RNI: S/31727
১৯৮৫. "মার্জারগলে ঘন্টা-বন্ধন প্রচেষ্টা". মানিক মেমোরিয়াল ক্লাব. বরানগর. (পাতা অনুল্লেক্ষিত).

এইসব স্যুভিনিরে লেখার কোনো মানে নেই, তাই না ? আর যাই হোক এসব লিখে পদোন্নতি হয় না. অন্য কিছু কি হয়?আপনারা কি বলেন?
         আপনি কম্পিউটারের পুরো পর্দা জুড়ে পড়তে পারেন। নামিয়ে নিয়ে অবসরে পড়তে পারেন। আপনার শুধু দরকার পড়তে পারে এডোব ফ্লাস প্লেয়ারের, সেটি এখান থেকে নামিয়ে নিন ( ম্যাক-কাফে সিকিউরিটি সফটোয়ার এড়িয়ে যাবেন)।  

কোন মন্তব্য নেই: