“...ঝড়ের মুকুট পরে ত্রিশূণ্যে দাঁড়িয়ে আছে, দেখো ,স্বাধীন দেশের এক পরাধীন কবি,---তার পায়ের তলায় নেই মাটি হাতে কিছু প্রত্ন শষ্য, নাভিমূলে মহাবোধী অরণ্যের বীজ...তাকে একটু মাটি দাও, হে স্বদেশ, হে মানুষ, হে ন্যাস্ত –শাসন!—সামান্য মাটির ছোঁয়া পেলে তারও হাতে ধরা দিত অনন্ত সময়; হেমশষ্যের প্রাচীর ছুঁয়ে জ্বলে উঠত নভোনীল ফুলের মশাল!” ০কবি ঊর্ধ্বেন্দু দাশ ০

মঙ্গলবার, ২৪ ফেব্রুয়ারী, ২০১৫

ঈশ্বরের ধর্ম

  
।। দেবলীনা সেনগুপ্ত ।। 




  

















র্ম মহাসভার দীর্ঘ সারির
    শেষতম স্থানে
    একা দাঁড়িয়েছিলেন ঈশ্বর
    প্রবেশাপেক্ষায়
    বক্তা এবং শ্রোতাদের প্রত্যেকে
    নিজস্ব ধর্মচিহ্ন সহ
    চিহ্নিত কুঠুরিতে প্রবেশ করার পরও
    তিনি দাঁড়িয়েই রইলেন
    একা,অসহায়,  বিভ্রান্ত
     কেননা,
     ঈশ্বরের কোন নিজস্ব কুঠুরি নেই
     ঈশ্বরের কোন ধর্মচিহ্ন নেই
     ঈশ্বরের কোন চিহ্নিত ধর্ম নেই
     প্রেম ও লালন ছাড়া,
     ঠিক এক একা নারীর মতো
      একা নারীর মতোই
     ঈশ্বরের দুচোখে আজ জল শুধু জল
     ভালবাসার ও ভালবাসতে না পারার

কোন মন্তব্য নেই: