“...ঝড়ের মুকুট পরে ত্রিশূণ্যে দাঁড়িয়ে আছে, দেখো ,স্বাধীন দেশের এক পরাধীন কবি,---তার পায়ের তলায় নেই মাটি হাতে কিছু প্রত্ন শষ্য, নাভিমূলে মহাবোধী অরণ্যের বীজ...তাকে একটু মাটি দাও, হে স্বদেশ, হে মানুষ, হে ন্যাস্ত –শাসন!—সামান্য মাটির ছোঁয়া পেলে তারও হাতে ধরা দিত অনন্ত সময়; হেমশষ্যের প্রাচীর ছুঁয়ে জ্বলে উঠত নভোনীল ফুলের মশাল!” ০কবি ঊর্ধ্বেন্দু দাশ ০

মঙ্গলবার, ২৫ আগস্ট, ২০১৫

আরশিনগর


  ।। দেবলীনা সেনগুপ্ত।।






















স্থাপত্যের উচ্চতায় কি
কিছু প্রমাণ হয়?
সাফল্য অথবা স্থায়িত্ব?
কলাকৃতি যতই উঠুক
আকাশ ফুঁড়ে
সদর্পে সগর্বে
স্বেচ্ছায় অথবা পরপ্রচেষ্টায়
মানুষ তো বসতি করে
হৃদয়ের কুঠুরি ঘরেই
তার আগল খোলা আকুলতা
গভীরভাবে আকাশ ছোঁয়
কোন একদিন উড়ে যায়
নাম- পরিচয়
বাতাসের ভরে
এ বিশ্ব থেকে পৃথিবীর অন্য নগরে
সহজিয়া ভালবাসায়...
তাই মূর্তি রচনা ছেড়ে
চল ভাবমূর্তি বানাই
পড়শি বসতি করবে বলে
হৃদয়ের আরশিনগরে...।

কোন মন্তব্য নেই: