“...ঝড়ের মুকুট পরে ত্রিশূণ্যে দাঁড়িয়ে আছে, দেখো ,স্বাধীন দেশের এক পরাধীন কবি,---তার পায়ের তলায় নেই মাটি হাতে কিছু প্রত্ন শষ্য, নাভিমূলে মহাবোধী অরণ্যের বীজ...তাকে একটু মাটি দাও, হে স্বদেশ, হে মানুষ, হে ন্যাস্ত –শাসন!—সামান্য মাটির ছোঁয়া পেলে তারও হাতে ধরা দিত অনন্ত সময়; হেমশষ্যের প্রাচীর ছুঁয়ে জ্বলে উঠত নভোনীল ফুলের মশাল!” ০কবি ঊর্ধ্বেন্দু দাশ ০

শনিবার, ১২ ডিসেম্বর, ২০১৫

যন্ত্রণা

রাজেশ চন্দ্র দেবনাথ

(C)Image:ছবি

ঘাসের নাভি ফুঁড়ে চলতে চলতে না হয় পাখা মেললামআলোক ইতিহাসে ফিনিক্স মুখপোড়া দুধে আলতা মেখেছি অশ্লীল দৃশ্যায়নে এক সন্ধ্যায় মাগিদের দরবারে হাত পাতি ভ্যা ভ্যা করেসবই টিকে থাকার ভাউ এই যে তোমার আচলপুরে বিবর্তিত রক্ত, কত রাত লিখে রেখেছো মায়া কথা যে ছেলেটি ধর্ষিত হয়ে নমস্কার জানায় কাঁটাতারের লজিককে হাসপাতালের বেডে তারই স্বপ্ন বারোয়ারি অভিমানএকটি কবর আর একটি চিতা সাজানো ঘটনা মেমসাহেব  কাঠফাটা স্তূপাকারে আওয়াজে মন্ত্রণ করি অস্ট্রীয় সিরিজ
বাবুরা জানালা বদলায়,বনলতা চুষে দেয় শিয়ালের শিহরণ। মন্ত্রতন্ত্রের কমোডে নেতারা চুলকায় হলুদ নীতিকথা। সবই তোমার ফরফরে  মাহুত ভাবনা। নখের নারীগুলো ফাকার নয়।শিটকাটি গোপন আয়ারল্যান্ড টিকিয়ে রাখে।জাপানি তেলে লুপ্তোদ্ধার কবিদের অপ্রচলিত যন্ত্রণা 

কোন মন্তব্য নেই: