“...ঝড়ের মুকুট পরে ত্রিশূণ্যে দাঁড়িয়ে আছে, দেখো ,স্বাধীন দেশের এক পরাধীন কবি,---তার পায়ের তলায় নেই মাটি হাতে কিছু প্রত্ন শষ্য, নাভিমূলে মহাবোধী অরণ্যের বীজ...তাকে একটু মাটি দাও, হে স্বদেশ, হে মানুষ, হে ন্যাস্ত –শাসন!—সামান্য মাটির ছোঁয়া পেলে তারও হাতে ধরা দিত অনন্ত সময়; হেমশষ্যের প্রাচীর ছুঁয়ে জ্বলে উঠত নভোনীল ফুলের মশাল!” ০কবি ঊর্ধ্বেন্দু দাশ ০

বুধবার, ২৫ জানুয়ারী, ২০১৭

পার্বণী















এক সম্ভ্রান্ত আলো পড়েছে ছড়িয়ে
পার্বণী সমাচার নিয়ে৷
বিশুদ্ধ আলো,
নবান্নের ধানের মত বিস্তার যার
বর্ধিষ্ণু গোলাঘর ঘিরে৷
সুমঙ্গলী ব্রতবচনের সুরে
চকিতে খসে পড়ে অবগুন্ঠন
ভ্রূভঙ্গিমায় সুচতুর
বহতা নদি কোন, পলিমোচনের পর
সরে যায় দূর থেকে দূরে
নতুন বাঁকের খোঁজে৷
এইক্ষণে
এই পূর্ণতা উৎসবক্ষণে
কোন ক্ষোভ নেই এখানে
নেই হর্ষ বা বিষাদ
অহংকারী আত্মনিনাদ
বিচলিত করেনি কোন শস্যবিলাপ
সমবেত নির্ণয় নির্মাণে ।
কুয়াশা ভ্রান্তি  সরিয়ে, মাঘের মেজিতে পোড়ে  অহেতুক খড়
সব সংশয় যাপনের ৷


কোন মন্তব্য নেই: