“...ঝড়ের মুকুট পরে ত্রিশূণ্যে দাঁড়িয়ে আছে, দেখো ,স্বাধীন দেশের এক পরাধীন কবি,---তার পায়ের তলায় নেই মাটি হাতে কিছু প্রত্ন শষ্য, নাভিমূলে মহাবোধী অরণ্যের বীজ...তাকে একটু মাটি দাও, হে স্বদেশ, হে মানুষ, হে ন্যাস্ত –শাসন!—সামান্য মাটির ছোঁয়া পেলে তারও হাতে ধরা দিত অনন্ত সময়; হেমশষ্যের প্রাচীর ছুঁয়ে জ্বলে উঠত নভোনীল ফুলের মশাল!” ০কবি ঊর্ধ্বেন্দু দাশ ০

শুক্রবার, ২১ এপ্রিল, ২০১৭

চুক্তিপত্র


নস্টালজিক বাঁধের উপর দিয়ে বিষবন্ত সাপ পেরিয়ে গেলে ঠিকানা ভুল হয় ৷
ক্যাকটাসের কাঁটার সোহাগে প্রণয়ের লেশমাত্র নেই ৷শুধু ঝুলবারন্দা তার সোহাগী হয় ৷
চুক্তিপত্রে কতো কথাই লেখা থাকে পান্ডবের রতিশৃঙ্খলার মতো ৷ ভোগের জন্যে টাইমটেবল প্রদর্শন বাধ্যতামূলক ৷
জরাজীর্ণ দলিলপত্র তো অনেক কথাই বলে ৷ বন্টকনামার জন্যে ভাষাশহিদ নিষ্প্রয়োজন ৷
সমস্ত বস্তুবাদী সংগঠন সমস্বরে বিদ্রোহী হয় আর অপেক্ষা করে কখন বিরতির পরও সাথে থাকতে বলবে ৷

কোন মন্তব্য নেই: