“...ঝড়ের মুকুট পরে ত্রিশূণ্যে দাঁড়িয়ে আছে, দেখো ,স্বাধীন দেশের এক পরাধীন কবি,---তার পায়ের তলায় নেই মাটি হাতে কিছু প্রত্ন শষ্য, নাভিমূলে মহাবোধী অরণ্যের বীজ...তাকে একটু মাটি দাও, হে স্বদেশ, হে মানুষ, হে ন্যাস্ত –শাসন!—সামান্য মাটির ছোঁয়া পেলে তারও হাতে ধরা দিত অনন্ত সময়; হেমশষ্যের প্রাচীর ছুঁয়ে জ্বলে উঠত নভোনীল ফুলের মশাল!” ০কবি ঊর্ধ্বেন্দু দাশ ০

বুধবার, ৯ আগস্ট, ২০১৭

রূপনগর

(অনুগল্প)


(C)Image:ছবি


















।। অভীক কুমার দে ।।
.কটা রূপনগর আমার আছে, তোমার আছে, সবার আছে।
বহুরূপীরা নিজ ক্ষমতায় রূপান্তরিত হয়। রূপান্তরের সময় রূপের ঘুম মায়াবী খুব, অথচ রূপান্তরিত রঙের যাদু রূপের অরূপকে কামুক অথবা নিষ্কামে বদলে নিলেই ঘুম- কুমির নড়ে ওঠেন ! ঘটনার বিস্তারে অঘটনের হিসেবনিকেশ যখন ত্রিভুজ- বৈঠকে মুখোমুখি রূপ, অরূপ এবং বহুরূপ।
কিছুদিন পর আবার---- রূপের ডালায় অরূপের কলায় বহুরূপী মাছি....

কোন মন্তব্য নেই: