“...ঝড়ের মুকুট পরে ত্রিশূণ্যে দাঁড়িয়ে আছে, দেখো ,স্বাধীন দেশের এক পরাধীন কবি,---তার পায়ের তলায় নেই মাটি হাতে কিছু প্রত্ন শষ্য, নাভিমূলে মহাবোধী অরণ্যের বীজ...তাকে একটু মাটি দাও, হে স্বদেশ, হে মানুষ, হে ন্যাস্ত –শাসন!—সামান্য মাটির ছোঁয়া পেলে তারও হাতে ধরা দিত অনন্ত সময়; হেমশষ্যের প্রাচীর ছুঁয়ে জ্বলে উঠত নভোনীল ফুলের মশাল!” ০কবি ঊর্ধ্বেন্দু দাশ ০

শুক্রবার, ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০১৭

শূন্য বুক এবং ব্যবধান

।। অভীক কুমার দে ।।
.

(C)Image:ছবি













নের কাছে মনের খোলামেলা ভাব যাকিছু
সবটুকু ভিটেমাটি যদিও বোঝে না,
তবু যে শরীর রাখে বাঁচিয়ে
বস্তু- বাদের ভাগাভাগির শেষে শূন্য বুকের উদ্বাস্তু।
.
শূন্যতায় যোগাযোগের অদৃশ্য বাতাস
জেনে নিতে পারে ব্যবধান এবং
প্রাপ্তি অপ্রাপ্তি থেকে যা কিছু অভিজ্ঞতা
ব্যয়বহুল নয় সময়ের শেষে,
বরং মনের জ্বালানি বাড়ে।
.
এক ধনতন্ত্র ভোগবাদীর, সৃষ্টির আরেক,
প্রকৃতির ঠিকই জানা থাকে--
কতটা হজম হয় পঞ্চ- ভূতের পেটে।

কোন মন্তব্য নেই: