“...ঝড়ের মুকুট পরে ত্রিশূণ্যে দাঁড়িয়ে আছে, দেখো ,স্বাধীন দেশের এক পরাধীন কবি,---তার পায়ের তলায় নেই মাটি হাতে কিছু প্রত্ন শষ্য, নাভিমূলে মহাবোধী অরণ্যের বীজ...তাকে একটু মাটি দাও, হে স্বদেশ, হে মানুষ, হে ন্যাস্ত –শাসন!—সামান্য মাটির ছোঁয়া পেলে তারও হাতে ধরা দিত অনন্ত সময়; হেমশষ্যের প্রাচীর ছুঁয়ে জ্বলে উঠত নভোনীল ফুলের মশাল!” ০কবি ঊর্ধ্বেন্দু দাশ ০

রবিবার, ৩ সেপ্টেম্বর, ২০১৭

সংকেত

(C)Image:ছবি


















।।অভীক কুমার দে।।
. রোদে পোড়া শরীর দেখে মনে হয়--
চলন- বলনে জ্বলনচিহ্ন এঁকে এঁকে
সবুজ রূপরেখায় অদৃশ্য প্রায় জীবন সংবাদ।
#
প্রিয় অতীত ভোলা বর্তমান
জঘন্য ভবিষ্যতের দিকে পা বাড়ালেই
জেগে ওঠে অস্থায়ী অস্তিত্ব মরু- ভাস্করের।
#
শিল্পীর শিল্পে বেঁচে থাকে সৃষ্টির নৈঃশব্দ্য উপকরণ।
#
চিহ্নিত চিহ্নের গায়ে দৃষ্টি পড়লে অবুঝ চিত্র যা
সময়ে চরিত্রে কথা বলে মনের সাথে।
#
কোন পরিচালন বৃষ্টি এসে জ্বলনচিহ্ন ছুঁলেই
বুকফাটা কান্নায় মনের যে উত্তাপ বেরোয়
তাতে মনোভাবের মাখামাখির পর শূন্য আকাশ
শীতল অনুভূতির কোন নতুন সংকেত।

কোন মন্তব্য নেই: